• পৃথিবীর গোলাকৃতির ধারণা : গ্রীক দার্শনিক অ্যারিস্টটল চন্দ্র গ্রহণের সময় চাঁদের উপর পৃথিবীর গোলাকার ছায়া দেখে বলেন পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার। ভারতীয় বিজ্ঞানী আর্য ভট্ট এবং গ্রিক ভূগোলবিদ এরাটোসথেনিস গোলাকার পৃথিবী ধারণাকে সমর্থন করেন।
• পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি : পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে অনেক দ্রুত ঘোরে বলে ওপর-নিচ কিছুটা চাপা আর মাঝ বরাবর কিছুটা স্থিত। তাই পৃথিবী পুরোপুরি গোল নয়। কমলা লেবু বা নাশপাতির সঙ্গে পৃথিবীর আকৃতির কিছুটা মিল থাকলেও আসলে ‘পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি পৃথিবীর মতো', যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘জিয়ড' (Geoid = Earth shaped)।
• পৃথিবীর ব্যাস : পৃথিবীর মেরু ব্যাস 12713.6 কিলোমিটার (প্রায় 12714 কিমি ) আর নিরক্ষীয় ব্যাস 12756 কিলোমিটার। পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস মেরু ব্যাস এর তুলনায় প্রায় 43 কিলোমিটার বেশি অর্থাৎ পৃথিবী মাঝ বরাবর 43 কিলোমিটার স্ফীত। পৃথিবীর গড় ব্যাস 12800 কিমি এবং গড় ব্যাসার্ধ 6400 কিমি।
• পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থান হিমালয় পর্বতের মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্রতল থেকে 8,848 মিটার উঁচু। আবার সর্বনিম্ন স্থান প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাত সমুদ্রতল থেকে 10,915 মিটার নিচু। সবচেয়ে উঁচু আর সবচেয়ে নিচু জায়গা দুটোর মধ্যে পার্থক্য প্রায় 20,000 মিটার বা 20 কিলোমিটার। পৃথিবীর গায়ে পাহাড়-পর্বত, নদী-সাগর থাকা সত্বেও একে মহাকাশ থেকে মসৃণ গোলকের মতো দেখায়।
• পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি : পৃথিবী নিজের অক্ষের চারদিকে অনেক দ্রুত ঘোরে বলে ওপর-নিচ কিছুটা চাপা আর মাঝ বরাবর কিছুটা স্থিত। তাই পৃথিবী পুরোপুরি গোল নয়। কমলা লেবু বা নাশপাতির সঙ্গে পৃথিবীর আকৃতির কিছুটা মিল থাকলেও আসলে ‘পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি পৃথিবীর মতো', যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ‘জিয়ড' (Geoid = Earth shaped)।
• পৃথিবীর ব্যাস : পৃথিবীর মেরু ব্যাস 12713.6 কিলোমিটার (প্রায় 12714 কিমি ) আর নিরক্ষীয় ব্যাস 12756 কিলোমিটার। পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস মেরু ব্যাস এর তুলনায় প্রায় 43 কিলোমিটার বেশি অর্থাৎ পৃথিবী মাঝ বরাবর 43 কিলোমিটার স্ফীত। পৃথিবীর গড় ব্যাস 12800 কিমি এবং গড় ব্যাসার্ধ 6400 কিমি।
• পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থান হিমালয় পর্বতের মাউন্ট এভারেস্ট সমুদ্রতল থেকে 8,848 মিটার উঁচু। আবার সর্বনিম্ন স্থান প্রশান্ত মহাসাগরের মারিয়ানা খাত সমুদ্রতল থেকে 10,915 মিটার নিচু। সবচেয়ে উঁচু আর সবচেয়ে নিচু জায়গা দুটোর মধ্যে পার্থক্য প্রায় 20,000 মিটার বা 20 কিলোমিটার। পৃথিবীর গায়ে পাহাড়-পর্বত, নদী-সাগর থাকা সত্বেও একে মহাকাশ থেকে মসৃণ গোলকের মতো দেখায়।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.