•প্রাকৃতিক বিষয়, যা পরিমাপ করা যায় তাকে ভৌত রাশি বলে।
•রাশি দুই প্রকার - স্কেলার রাশি এবং ভেক্টর রাশি।
•যেসব রাশির শুধু মান আছে কিন্তু অভিমুখ নেই, তাদের স্কেলার রাশি বলে। যেমন - দৈর্ঘ্য, ভর, আয়তন, ক্ষেত্রফল, সময়, কার্য, দ্রুতি ইত্যাদি।
•যেসব রাশির মান এবং অভিমুখ দুইই আছে তাদের ভেক্টর রাশি বলে। যেমন - ওজন, বেগ, ত্বরন, বল, সরণ ইত্যাদি।
•যেসব ভৌত রাশি কে দুটি সমজাতীয় রাশির অনুপাত দিয়ে পরিমাপ করা হয়। সেই সব রাশির কোন একক থাকে না। যেমন - পারমাণবিক গুরুত্ব, আপেক্ষিক গুরুত্ব।
•যে সব রাশির একক থেকে অন্যান্য রাশির একক গঠন করা যায়, তাদের প্রাথমিক একক বা মূল একক বলে। যেমন - দৈর্ঘ্য, ভর, সময় প্রভৃতি।
•যে সমস্ত একক এক বা একাধিক মূল এককের সাহায্যে গঠিত তাদেরকে লব্ধ একক বলে যেমন - ক্ষেত্রফল (দৈর্ঘ্য × দৈর্ঘ্য)।
•মূল একক গুলি প্রকাশের জন্য তিনটি পদ্ধতি আছে -
a. সি. জি. এস.
b. এম. কে. এস.
c. এফ. পি. এস.
•রাশি দুই প্রকার - স্কেলার রাশি এবং ভেক্টর রাশি।
•যেসব রাশির শুধু মান আছে কিন্তু অভিমুখ নেই, তাদের স্কেলার রাশি বলে। যেমন - দৈর্ঘ্য, ভর, আয়তন, ক্ষেত্রফল, সময়, কার্য, দ্রুতি ইত্যাদি।
•যেসব রাশির মান এবং অভিমুখ দুইই আছে তাদের ভেক্টর রাশি বলে। যেমন - ওজন, বেগ, ত্বরন, বল, সরণ ইত্যাদি।
•যেসব ভৌত রাশি কে দুটি সমজাতীয় রাশির অনুপাত দিয়ে পরিমাপ করা হয়। সেই সব রাশির কোন একক থাকে না। যেমন - পারমাণবিক গুরুত্ব, আপেক্ষিক গুরুত্ব।
•যে সব রাশির একক থেকে অন্যান্য রাশির একক গঠন করা যায়, তাদের প্রাথমিক একক বা মূল একক বলে। যেমন - দৈর্ঘ্য, ভর, সময় প্রভৃতি।
•যে সমস্ত একক এক বা একাধিক মূল এককের সাহায্যে গঠিত তাদেরকে লব্ধ একক বলে যেমন - ক্ষেত্রফল (দৈর্ঘ্য × দৈর্ঘ্য)।
•মূল একক গুলি প্রকাশের জন্য তিনটি পদ্ধতি আছে -
a. সি. জি. এস.
b. এম. কে. এস.
c. এফ. পি. এস.
•International union of pure and applied chemistry (I.U.P.A.C.) এবং international organisation for standardization এর সুপারিশে 1960 সালে প্রাকৃতিক রাশি গুলি কে প্রকাশের ক্ষেত্রে সমতা আনার জন্য সর্বগ্রহণযোগ্য একটি পদ্ধতির প্রচলন করা হয়েছে। এই পদ্ধতিটি আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি বা system de international বা SI পদ্ধতি নামে পরিচিত। এই পদ্ধতিটি আসলে এম. কে. এস. পদ্ধতির সংশোধিত রূপ।
•এস. আই. পদ্ধতিতে সাতটি প্রধান রাশির সাতটি একক কে মূল এককের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
a. দৈর্ঘ্য - মিটার
b. ভর - কিলোগ্রাম
c. সময় - সেকেন্ড
d. তড়িৎ প্রবাহ - অ্যাম্পিয়ার
e. তাপমাত্রা - কেলভিন
f. বস্তুর পরিমাণ - মোল
g. আলোক দীপ্তি - ক্যান্ডেলা
•কোণ পরিমাপের একক হল রেডিয়ান। 180° = π রেডিয়ান।
•সি. জি. এস. পদ্ধতি বা মেট্রিক পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক সেন্টিমিটার, ভরের একক গ্রাম এবং সময়ের একক সেকেন্ড।
•এফ. পি. এস. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক ফুট, ভরের একক পাউন্ড এবং সময়ের একক সেকেন্ড।
•এম. কে. এস. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক মিটার, ভরের একক কিলোগ্রাম এবং সময়ের একক সেকেন্ড।
•ফ্রান্সের প্যারিস শহরে "আন্তর্জাতিক ব্যুরো অফ ওয়েটস এন্ড মেজারস" এর অফিসে 273 কেলভিন অর্থাৎ 0 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় 90:10 অনুপাতে মিশ্রিত প্লাটিনাম এবং ইরিডিয়ামের একটি সংকর ধাতুর দণ্ড রাখা আছে। এই দণ্ডের উপর দুটি নির্দিষ্ট দাগের মাঝের দূরত্ব কে 1 মিটার বলা হয়।
•লন্ডনে "বোর্ড অফ ট্রেড অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস" এর অফিসে 62° ফারেনহাইট উষ্ণতায় রাখা ব্রোঞ্জের একটি দণ্ডের উপরে দুটি নির্দিষ্ট দাগের মাঝের দূরত্ব কে এক গজ ধরা হয়। 1 গজ এর তিন ভাগের এক ভাগ কে 1 ফুট বলে।
a. 12 ইঞ্চি = 1 ফুট
b. 3 ফুট = 1 গজ
c. 1760 গজ = 1 মাইল
•সি.জি.এস. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক সেন্টিমিটার।
1. 1000 মাইক্রোমিটার = 1 মিলিমিটার
2. 1000 কিলোমিটার = 1 মেগা মিটার
•ক্ষুদ্র দৈর্ঘ্য মাপার একক :
1. ফার্মি : পরমাণুর কেন্দ্রের ব্যাস মাপার জন্য এই একক ব্যবহৃত হয়।
1 ফার্মি = 10⁻¹⁵ মিটার।
2. অ্যাংস্ট্রম(Å) : আলোকরশ্মি বা এক্স রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়।
1 অ্যাংস্ট্রম = 10⁻¹⁰ মিটার।
3. মাইক্রোন : অণুবীক্ষণ যন্ত্রে যেসব বস্তু দেখা যায় তাদের এই এককে মাপা হয়।
1 মাইক্রন = 10⁻⁶ মিটার।
4. X-একক : 1 X-ইউনিট = 10⁻¹¹ সেন্টিমিটার।
•বৃহৎ দৈর্ঘ্য মাপার একক :
1. অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল একক (Astronomical Unit) : পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যে কার গড় দূরত্ব কে এক অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল একক বলে।
1 A.U. = 1.496 × 10⁸ কিমি প্রায়।
2. আলোকবর্ষ : শূন্য মাধ্যমে আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে। নক্ষত্রদের দূরত্ব এই এককে মাপা হয়।
1 আলোকবর্ষ = 9.467 × 10¹² কিমি প্রায়।
•জ্যোতির্বিদ্যায় ব্যবহৃত সবচেয়ে বড় একক হল পারসেক।
1 পারসেক = 3.084 × 10¹⁶ মিটার।
•আলোকবর্ষ একটি দৈর্ঘ্যের একক, এ জন্য এটি একটি মূল একক।
•4 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় 1 কিলোগ্রাম বিশুদ্ধ জলের আয়তন 1 লিটার।
•গ্যালন : তরলের আয়তন গ্যালন এককে মাপা হয়। 1 গ্যালন = 4.536 লিটার।
•ফ্রান্সের প্যারিসে “আন্তর্জাতিক ব্যুরো অফ ওয়েটস এন্ড মেজারস” এর অফিসে রাখা প্লাটিনাম ও ইরিডিয়াম সংকর ধাতুর তৈরি একটি নিরেট চোঙের ভরকে 1 কিলোগ্রাম বলা হয়।
•হীরের ওজন মাপার জন্য ক্যারাট একক ব্যবহার করা হয়। 1 কারাট = 200 mg ।
•অণু পরমাণুর ভর মাপার জন্য ডালটন বা a.m.u. (atomic mass unit) একক ব্যবহার করা হয়। 1 ডালটন = 1a.m.u. = 1.66 × 10⁻²⁴ গ্রাম।
•এফ পি এস পদ্ধতিতে ভরের একক পাউন্ড। লন্ডনে ওয়েস্ট মিনিস্টারের স্ট্যান্ডার্ড অফিসে রাখা একটি প্লাটিনাম ধাতু দণ্ডের ভরকে 1 পাউন্ড ধরা হয়। 1 পাউন্ড = 453.6 গ্রাম এবং 1 কিলোগ্রাম = 2.204 পাউন্ড।
•সূর্য পৃথিবীর কোন স্থানের ভৌগোলিক মধ্য রেখা কে অতিক্রম করার পর আবার সেই স্থানে ফিরে আসতে যে সময় নেয় তাকে এক সৌর দিন বলে।
•এক বছরের সমস্ত সৌর দিন কে যোগ করে সেই যোগফলকে 365 দিয়ে ভাগ করলে সৌর দিনের যে গড় পাওয়া যায় তাকে গড় সৌরদিন বলে। 1 গড় সৌরদিন = 24×60×60 = 86,400 সেকেন্ড।
•কোন পদার্থের একক আয়তনের ভরকে ওই পদার্থের ঘনত্ব বলে। সিজিএস পদ্ধতিতে পারদের ঘনত্ব 13.6 গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার।
•কোন পদার্থ 4 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় ওর সমান আয়তন জলের চেয়ে যত গুণ ভারী সেই সংখ্যাকে ওই পদার্থের আপেক্ষিক গুরুত্ব বলে।
•সিজিএস পদ্ধতিতে পদার্থের ঘনত্ব এবং আপেক্ষিক গুরুত্বের মান একই কিন্তু এস আই পদ্ধতিতে এক নয়।
•ওজন বাক্সে বাটখারা গুলির ভরের অনুপাত 5:2:2:1 ।
•একই একক বিশিষ্ট দুটি ভৌত রাশি হল কার্য এবং শক্তি। এস. আই. পদ্ধতিতে এই দুটি রাশির একক হল জুল এবং সি.জি.এস. পদ্ধতিতে আর্গ।
•তিনটি মূল একক দ্বারা গঠিত একটি স্কেলার রাশি হল কার্য এবং ভেক্টর রাশি হল বল।
কার্যের একক জুল = 1 N m = 1 Kg m² s⁻²
বলের একক নিউটন = Kg m s⁻² ।
•এস. আই. পদ্ধতিতে সাতটি প্রধান রাশির সাতটি একক কে মূল এককের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
a. দৈর্ঘ্য - মিটার
b. ভর - কিলোগ্রাম
c. সময় - সেকেন্ড
d. তড়িৎ প্রবাহ - অ্যাম্পিয়ার
e. তাপমাত্রা - কেলভিন
f. বস্তুর পরিমাণ - মোল
g. আলোক দীপ্তি - ক্যান্ডেলা
•কোণ পরিমাপের একক হল রেডিয়ান। 180° = π রেডিয়ান।
•সি. জি. এস. পদ্ধতি বা মেট্রিক পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক সেন্টিমিটার, ভরের একক গ্রাম এবং সময়ের একক সেকেন্ড।
•এফ. পি. এস. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক ফুট, ভরের একক পাউন্ড এবং সময়ের একক সেকেন্ড।
•এম. কে. এস. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক মিটার, ভরের একক কিলোগ্রাম এবং সময়ের একক সেকেন্ড।
•ফ্রান্সের প্যারিস শহরে "আন্তর্জাতিক ব্যুরো অফ ওয়েটস এন্ড মেজারস" এর অফিসে 273 কেলভিন অর্থাৎ 0 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় 90:10 অনুপাতে মিশ্রিত প্লাটিনাম এবং ইরিডিয়ামের একটি সংকর ধাতুর দণ্ড রাখা আছে। এই দণ্ডের উপর দুটি নির্দিষ্ট দাগের মাঝের দূরত্ব কে 1 মিটার বলা হয়।
•লন্ডনে "বোর্ড অফ ট্রেড অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস" এর অফিসে 62° ফারেনহাইট উষ্ণতায় রাখা ব্রোঞ্জের একটি দণ্ডের উপরে দুটি নির্দিষ্ট দাগের মাঝের দূরত্ব কে এক গজ ধরা হয়। 1 গজ এর তিন ভাগের এক ভাগ কে 1 ফুট বলে।
a. 12 ইঞ্চি = 1 ফুট
b. 3 ফুট = 1 গজ
c. 1760 গজ = 1 মাইল
•সি.জি.এস. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক সেন্টিমিটার।
1. 1000 মাইক্রোমিটার = 1 মিলিমিটার
2. 1000 কিলোমিটার = 1 মেগা মিটার
•ক্ষুদ্র দৈর্ঘ্য মাপার একক :
1. ফার্মি : পরমাণুর কেন্দ্রের ব্যাস মাপার জন্য এই একক ব্যবহৃত হয়।
1 ফার্মি = 10⁻¹⁵ মিটার।
2. অ্যাংস্ট্রম(Å) : আলোকরশ্মি বা এক্স রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য মাপার জন্য ব্যবহৃত হয়।
1 অ্যাংস্ট্রম = 10⁻¹⁰ মিটার।
3. মাইক্রোন : অণুবীক্ষণ যন্ত্রে যেসব বস্তু দেখা যায় তাদের এই এককে মাপা হয়।
1 মাইক্রন = 10⁻⁶ মিটার।
4. X-একক : 1 X-ইউনিট = 10⁻¹¹ সেন্টিমিটার।
•বৃহৎ দৈর্ঘ্য মাপার একক :
1. অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল একক (Astronomical Unit) : পৃথিবী এবং সূর্যের মধ্যে কার গড় দূরত্ব কে এক অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল একক বলে।
1 A.U. = 1.496 × 10⁸ কিমি প্রায়।
2. আলোকবর্ষ : শূন্য মাধ্যমে আলো এক বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে এক আলোকবর্ষ বলে। নক্ষত্রদের দূরত্ব এই এককে মাপা হয়।
1 আলোকবর্ষ = 9.467 × 10¹² কিমি প্রায়।
•জ্যোতির্বিদ্যায় ব্যবহৃত সবচেয়ে বড় একক হল পারসেক।
1 পারসেক = 3.084 × 10¹⁶ মিটার।
•আলোকবর্ষ একটি দৈর্ঘ্যের একক, এ জন্য এটি একটি মূল একক।
•4 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় 1 কিলোগ্রাম বিশুদ্ধ জলের আয়তন 1 লিটার।
•গ্যালন : তরলের আয়তন গ্যালন এককে মাপা হয়। 1 গ্যালন = 4.536 লিটার।
•ফ্রান্সের প্যারিসে “আন্তর্জাতিক ব্যুরো অফ ওয়েটস এন্ড মেজারস” এর অফিসে রাখা প্লাটিনাম ও ইরিডিয়াম সংকর ধাতুর তৈরি একটি নিরেট চোঙের ভরকে 1 কিলোগ্রাম বলা হয়।
•হীরের ওজন মাপার জন্য ক্যারাট একক ব্যবহার করা হয়। 1 কারাট = 200 mg ।
•অণু পরমাণুর ভর মাপার জন্য ডালটন বা a.m.u. (atomic mass unit) একক ব্যবহার করা হয়। 1 ডালটন = 1a.m.u. = 1.66 × 10⁻²⁴ গ্রাম।
•এফ পি এস পদ্ধতিতে ভরের একক পাউন্ড। লন্ডনে ওয়েস্ট মিনিস্টারের স্ট্যান্ডার্ড অফিসে রাখা একটি প্লাটিনাম ধাতু দণ্ডের ভরকে 1 পাউন্ড ধরা হয়। 1 পাউন্ড = 453.6 গ্রাম এবং 1 কিলোগ্রাম = 2.204 পাউন্ড।
•সূর্য পৃথিবীর কোন স্থানের ভৌগোলিক মধ্য রেখা কে অতিক্রম করার পর আবার সেই স্থানে ফিরে আসতে যে সময় নেয় তাকে এক সৌর দিন বলে।
•এক বছরের সমস্ত সৌর দিন কে যোগ করে সেই যোগফলকে 365 দিয়ে ভাগ করলে সৌর দিনের যে গড় পাওয়া যায় তাকে গড় সৌরদিন বলে। 1 গড় সৌরদিন = 24×60×60 = 86,400 সেকেন্ড।
•কোন পদার্থের একক আয়তনের ভরকে ওই পদার্থের ঘনত্ব বলে। সিজিএস পদ্ধতিতে পারদের ঘনত্ব 13.6 গ্রাম/ঘন সেন্টিমিটার।
•কোন পদার্থ 4 ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতায় ওর সমান আয়তন জলের চেয়ে যত গুণ ভারী সেই সংখ্যাকে ওই পদার্থের আপেক্ষিক গুরুত্ব বলে।
•সিজিএস পদ্ধতিতে পদার্থের ঘনত্ব এবং আপেক্ষিক গুরুত্বের মান একই কিন্তু এস আই পদ্ধতিতে এক নয়।
•ওজন বাক্সে বাটখারা গুলির ভরের অনুপাত 5:2:2:1 ।
•একই একক বিশিষ্ট দুটি ভৌত রাশি হল কার্য এবং শক্তি। এস. আই. পদ্ধতিতে এই দুটি রাশির একক হল জুল এবং সি.জি.এস. পদ্ধতিতে আর্গ।
•তিনটি মূল একক দ্বারা গঠিত একটি স্কেলার রাশি হল কার্য এবং ভেক্টর রাশি হল বল।
কার্যের একক জুল = 1 N m = 1 Kg m² s⁻²
বলের একক নিউটন = Kg m s⁻² ।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.