• শশাঙ্ক : শশাঙ্কের আসল নাম নরেন্দ্রাদিত্য । প্রথম জীবনে তিনি গুপ্ত রাজা মহাসেনগুপ্তের অধীনে একজন সামন্ত ছিলেন। গঞ্জাম লিপি থেকে জানাযায় 606 খ্রিষ্টাব্দে সিংহাসনে আরহণের পর গঞ্জাম, কঙ্গোদ, উৎকর্ষ, মগধ, বারানসি, দন্ডভূতি বা দাঁতন ইত্যাদি জয় করে স্বাধীন গৌড় রাজ্যের পত্তন করেন । তার রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ন ( ব্র্তমানে মুর্শিদাবাদ জেলার রাঙামাটি গ্ৰাম )। তিনি মৈখরিরাজ গ্রহবর্মা ও থানেশ্বরের রাজা রাজ্যবর্ধনকে হত্যা করেন । এজন্য হর্ষবর্ধন তাকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন । 637 খ্রিষ্টাব্দে শশাঙ্কের মৃত্যু হয়।
• মাৎস্যন্যায় : বাংলার শেষ স্বাধীন রাজা শশাঙ্কের মৃত্যুর পর প্রায় 100 বছর বাংলায় কোনো শাসক না থাকায় অরাজকতা চলতে থাকে। পুকুরের বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে নেয়, তেমন বাংলার শক্তিশালী মানুষ , দুর্বল মানুষকে শোষণ করতে থাকে। এই রাজনৈতিক অস্থিরতা কে বৌদ্ধ পণ্ডিত লামা তারানাথ মাৎস্যন্যায় বলে চিহ্নিত করেছেন। বৌদ্ধ গ্রন্থ আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্পতে শাসন হীন এই নৈরাজ্য কে ব্যঙ্গ করে গৌড়তন্ত্র অর্থাৎ গৌড়ের সাংবিধানিক রীতিনীতি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
• মাৎস্যন্যায় : বাংলার শেষ স্বাধীন রাজা শশাঙ্কের মৃত্যুর পর প্রায় 100 বছর বাংলায় কোনো শাসক না থাকায় অরাজকতা চলতে থাকে। পুকুরের বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে নেয়, তেমন বাংলার শক্তিশালী মানুষ , দুর্বল মানুষকে শোষণ করতে থাকে। এই রাজনৈতিক অস্থিরতা কে বৌদ্ধ পণ্ডিত লামা তারানাথ মাৎস্যন্যায় বলে চিহ্নিত করেছেন। বৌদ্ধ গ্রন্থ আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্পতে শাসন হীন এই নৈরাজ্য কে ব্যঙ্গ করে গৌড়তন্ত্র অর্থাৎ গৌড়ের সাংবিধানিক রীতিনীতি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.